এখন থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশের দুই হাজার কর্মী আরব আমিরাতে যাবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। বলেছেন, শুধু গাড়িচালক নয়, বিভিন্ন খাতে কর্মী পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আল হামুদি এবং দুবাই ট্যাক্সি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহীর সাথে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত বলেন, কর্মী নিয়োগের বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতগুলো পর্যবেক্ষণ করতে আজকে এখানে এসেছি। নার্সিং, চালক, নিরাপত্তাকর্মীসহ বিভিন্ন খাতে কর্মী প্রয়োজন।
এ নিয়ে বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাত দুই দেশই একসাথে কাজ করবে বলেও জানান আব্দুল্লাহ আলী আল হামুদি। বলেন, আমাদের এই সম্পর্ক আমাদের দুই দেশের জাতির পিতারা শুরু করেছিলেন। আবার আমা সেটা এগিয়ে নিবো।
গত মাসে দুবাই সফরের কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, সেখানকার প্রায় ৪০টি ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করেছিলাম। তারমধ্যে দুবাই ট্যাক্সি কর্পোরেশনের সাথেও বৈঠক হয়। এতোদিন প্রতিবছর ৫০০ এর মত কর্মী আরব আমিরাতে যাচ্ছে। এখন থেকে প্রতিবছর যাবে দুই হাজার কর্মী।
রাত পোহালেই ভোট, কে হচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট!রাত পোহালেই ভোট, কে হচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট!
বাংলাদেশের অন্যতম বড় শ্রমবাজার হলো ইউএই। সেখানে প্রায় ২১ লাখ ৫৮ হাজারের মতো কর্মী রয়েছেন। আর সম্প্রতি একক দেশ হিসেবে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে আরব আমিরাত থেকে।
রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আল হামুদি বলেন, চলতি বছর আমরা এক হাজার ৩০০ট্যাক্সি চালক নিবো। ধীরে ধীরে এই সংখ্যা বাড়বে। বেতনাদিও আন্তর্জাতিক শ্রম নীতিমালা অনুযায়ী হবে।
পাঠকের মতামত